‘ফুলকি! ফুলকি!
আগুনের ফুলকি?
আকাশের আঙিনায় খুলে রাখো চুল কি?
আগুনে আঙার নেই
আছে তবে ফুল কি? ফুলকি’-
কবি নবনীতা দেবসেন ফুলকিকে এভাবেই ছন্দে ছন্দে তার শুভেচ্ছা পাঠিয়েছিলেন। আর ব্রিটিশ কবি ও অনুবাদক উইলিয়াম রাদিচি তো সশরীরে এসে মুগ্ধচিত্তে বলেই ফেলেছিলেন, ‘এমন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আমি ইংল্যাণ্ডেও দেখিনি।’
দেখতে দেখতে ফুলকির বয়স এখন পঞ্চাশের কাছাকাছি । ২০২৬ এ পাঁচ দশক পূর্ণ হবে।
ফুলকির লক্ষ্য শিশুর সুপ্ত সম্ভাবনাকে জাগ্রত ও লালন করা, তার কল্পনা ও বুদ্ধিবৃত্তিক বিকাশের লক্ষ্যে নানা বিষয় চর্চার সুযোগ সৃষ্টি, এবং তার জন্যে একটি আনন্দময় মানবিক পরিবেশ তৈরি।
...
ছোটদের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে মেশার যে কোন সুযোগ ফুলকি কাজে লাগায়, সম্ভব হলেই তাদের জন্য নতুন দিক খুলে ধরতে সদা সচেষ্ট যাতে শিশুরা আগামী দিনের বিশ্বসমাজের কার্যকরী সদস্যরূপে গড়ে উঠতে পারে।
বর্তমানে এখানে ৯টি প্রকল্প পরিচালিত হচ্ছে - ছোটদের নিরীক্ষাধর্মী বিদ্যালয় সহজপাঠ, ছোটদের সাংস্কৃতিক স্কুল সোনারতরী, ছোটদের বিজ্ঞান গবেষণাগার গ্যালিলিও এবং এর পরিচালনায় বিজ্ঞান ক্লাব আনন্দ বিজ্ঞান, শিশু সাধারণ পাঠাগার সুকুমার এবং এর আওতায় বইপড়া কার্যক্রম আনন্দ পাঠ, ধ্রুপদী নৃত্য শিক্ষার প্রতিষ্ঠান নৃত্যাঞ্জলি, শারীরিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কারাতে স্কুল, ইংরেজি ভাষা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান লেট্স প্লে উইথ ইংলিশ, শিশুদের গল্পশোনার আসর গল্পরাজ্য, শুদ্ধ সঙ্গীত চর্চার সংগঠন রক্তকরবী, এর পাশাপাশি দেশের বিভিন্ন জেলার অন্যান্য স্কুলে শিক্ষার পরিপূরক সমন্বিত শিক্ষা-সংস্কৃতি কার্যক্রম চলমান রয়েছে। এভাবে ফুলকির সাথে সরাসরি শিক্ষার্থী হিসেবে দুই সহস্রাধিক শিশু-কিশোর এবং সমন্বিত কার্যক্রমের মাধ্যমে আরও প্রায় ১৫০০০ হাজার স্কুল শিক্ষার্থী যুক্ত আছে।
ফুলকির পথচলায় নানা সময়ে নানাভাবে যুক্ত ছিলেন ও আছেন বেগম উমরতুল ফজল, ইমেরিটাস অধ্যাপক ড. আনিসুজ্জামান, বিজ্ঞানী প্রফেসর জামাল নজরুল ইসলাম, শিল্পী সবিহ-উল আলম, ইতিহাসবিদ ড. শামসুল হোসাইন, অমিত চন্দ, আবুল মোমেন, শীলা মোমেন সহ আরও প্রাজ্ঞ ব্যক্তিবর্গ।
ফুলকির বিশ্বাস, একদিন সকল শ্রেণি-বর্ণের সব শিশুকিশোর হাতে হাত রেখে সোনার বাংলাকে সত্যিকারের সোনার দেশে পরিণত করে তুলবে তাদের সৎ সুন্দর সৃজনশীল ভাবনা ও কাজের মধ্য দিয়ে।
ফুলকির প্রকল্পসমূহ ও এর নিয়মিত আয়োজন সম্পর্কে জানতে ফুলকির ওয়েবসাইট পরিদর্শনে সকলকে স্বাগত। আমাদের অবারিত প্রাঙ্গণেও সকলের আমন্ত্রণ।
বর্তমানে এখানে ৯টি প্রকল্প পরিচালিত হচ্ছে - ছোটদের নিরীক্ষাধর্মী বিদ্যালয় সহজপাঠ, ছোটদের সাংস্কৃতিক স্কুল সোনারতরী, ছোটদের বিজ্ঞান গবেষণাগার গ্যালিলিও এবং এর পরিচালনায় বিজ্ঞান ক্লাব আনন্দ বিজ্ঞান, শিশু সাধারণ পাঠাগার সুকুমার এবং এর আওতায় বইপড়া কার্যক্রম আনন্দ পাঠ, ধ্রুপদী নৃত্য শিক্ষার প্রতিষ্ঠান নৃত্যাঞ্জলি, শারীরিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কারাতে স্কুল, ইংরেজি ভাষা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান লেট্স প্লে উইথ ইংলিশ, শিশুদের গল্পশোনার আসর গল্পরাজ্য, শুদ্ধ সঙ্গীত চর্চার সংগঠন রক্তকরবী, এর পাশাপাশি দেশের বিভিন্ন জেলার অন্যান্য স্কুলে শিক্ষার পরিপূরক সমন্বিত শিক্ষা-সংস্কৃতি কার্যক্রম চলমান রয়েছে। এভাবে ফুলকির সাথে সরাসরি শিক্ষার্থী হিসেবে দুই সহস্রাধিক শিশু-কিশোর এবং সমন্বিত কার্যক্রমের মাধ্যমে আরও প্রায় ১৫০০০ হাজার স্কুল শিক্ষার্থী যুক্ত আছে।
ফুলকির পথচলায় নানা সময়ে নানাভাবে যুক্ত ছিলেন ও আছেন বেগম উমরতুল ফজল, ইমেরিটাস অধ্যাপক ড. আনিসুজ্জামান, বিজ্ঞানী প্রফেসর জামাল নজরুল ইসলাম, শিল্পী সবিহ-উল আলম, ইতিহাসবিদ ড. শামসুল হোসাইন, অমিত চন্দ, আবুল মোমেন, শীলা মোমেন সহ আরও প্রাজ্ঞ ব্যক্তিবর্গ।
ফুলকির বিশ্বাস, একদিন সকল শ্রেণি-বর্ণের সব শিশুকিশোর হাতে হাত রেখে সোনার বাংলাকে সত্যিকারের সোনার দেশে পরিণত করে তুলবে তাদের সৎ সুন্দর সৃজনশীল ভাবনা ও কাজের মধ্য দিয়ে।
ফুলকির প্রকল্পসমূহ ও এর নিয়মিত আয়োজন সম্পর্কে জানতে ফুলকির ওয়েবসাইট পরিদর্শনে সকলকে স্বাগত। আমাদের অবারিত প্রাঙ্গণেও সকলের আমন্ত্রণ।